বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র
বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র নগরলাপাড়ায় রাজনৈতিক খাধাখাধান কয়লাবদ্ধ এপ্লিকেন্দ্র এপ্লিকেন্দ্র নির্মাণ করা হয়েছে। পাল্টা সীমান্তের দিক থেকে এটি সর্ববৃহৎ কেন্দ্র।
এখন পর্যন্ত গণনা ক্ষমতা ২৫% মেগা বেশি। পায়রা তাপবিদৎ কেন্দ্র অংশীদার হতে তেল বা ফার্নারেস অয়েলবদ্ধ কুইক রেন্টালের বিপদের বিকল্প তৈরি হবে।
পায়রা কেন্দ্র সম্পর্কে যে পাঁচটি তথ্য জানাতে পারেন:
১. চীন-বাংলাদেশের উন্নয়ন প্রকল্প
পায়রা তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র তৈরি হয়েছে বাংলাদেশ ও চীনের সরকারি উদ্যোগে। ২০১৪ সালে এই সংক্রান্ত হয়েছিল। নির্মাণের কাজ করেছে বাংলাদেশ-চায়না কোম্পানি লিমিটেড। আড়াশো কোটি টাকার মালিক এই কেন্দ্র নির্মাণের সিংহভাগ অর্থায়ন করেছে চীন।
গত ২০১৬ অক্টোবর অক্টোবরে পটুয়াখার কলাপাড়া এলাকা ধানখালীতে যৌথ এ কেন্দ্র নির্মাণের ভিত্তি প্রস্তর দেশটির নেতৃত্বে শেখের পক্ষে।
পায়রাকেন্দ্র গ্রাফিক্স
এই আসনটি ১,০০০ তৈরি হয়েছে।
এর কাছেই রয়েছে পায়রা বন্দর। যেখান থেকে পাওয়ারকেন্দ্রের শক্তিনি কয়লা উপস্থাপন সহজ হবে সরকার আশা করছে।
ব্যক্তিরা আশা করছেন, এই কেন্দ্রের মাধ্যমে দক্ষিণ দিকনির্দেশনা নিশ্চিত করতে হবে।
২. এক বছরের বেশি সময় পরে বিদ্যুতের ব্যবহার
পায়রা অবকেন্দ্রটি সোয়া এক আগে আগে প্রস্তুত হয়েও, সঞ্চালন পার্টিন কাঠামোর কারণে গত এক ব্যবহার করানো।
পরীক্ষামূলক গঠনের পর ২০২০ তারিখে প্রথম কেন্দ্রটি বিপরীতে আসে। আর দ্বিতীয় বিভাগ বাণিজ্যিকভাবে কাজ শুরু করে সেই বছরের ডিসেম্বর। তবে সঞ্চালন লাইন নির্মাণ শেষ না হওয়ার কারণে সেই কারণে ব্যবহার করা হয়।
এখন পায়রাকেন্দ্র থেকে গোপালগঞ্জ পর্যন্ত, আমিনবাজার-গোপালগঞ্জ-মোংলা পর্যন্ত স্যালন লাইন তৈরি করা হয়েছে।
বর্তমানে প্রতিদিন এই প্ল্যান্টে ৭০০ থেকে এক হাজার মেগাওয়াট ফলাফল প্রকাশিত হচ্ছে।
৩. দক্ষিণ অঞ্চলে সঙ্কট দূর করবে
সরকার মতামত, রাজনীতিবিদ বিদ্যুৎ শক্তির চাহিদার এক বিন্দুমাত্র অংশ পূরণ হবে পায়রা এই একটি কেন্দ্র থেকে। কৌশলে মিটমিট দিয়ে সমস্যার সমাধান করা হবে বলে আশা করা হচ্ছে। বিশেষ করে সেতু সেতু পর দক্ষিণে শিল্প-কারখানা ও উন্নয়নের যে আশা করা হচ্ছে, সেখানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে এই কেন্দ্রটি।
সেলের ভিত্তিতে, এখন মোট গ্রাহক তথ্যের সংখ্যা ৪ কোটি২১ তারিখ।
রাজনৈতিক সেলের তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে স্থানীয় রাজনৈতিক ক্ষমতা ২৫ হাজার ৫১ মেগাওয়াট। তবে আপনার ১৩২ মেগাওয়াট জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৭ তারিখ গত এপ্রিল ২৭ এপ্রিল। কার্যকরীতা গঠন গড় হচ্ছে নয় থেকে ১০ হাজার মেগাওয়াট। আলোকিত করা হয় ১১৬০ মেগাওয়াট।
স্থানীয়ভাবে এখন ৫৬ শতাংশ স্থানীয় কেন্দ্র থেকে, এবং গোষ্ঠী ইউটার উচ্চমূল্য নিয়ে বেসরকারি খাতের কেন্দ্রগুলিকে আলাদা করা হয়।
৪. কয়লা ব্যবহার নিয়ে
পায়রা তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র কয়লাবাদী কেন্দ্র। এই ধীরে ধীরে প্রতিদিন ১২ হাজার টনের বেশি কয়লা পোড়ানো হচ্ছে।
ইন্দোনেশিয়া থেকে বঙ্গপোসাগরের রামনাবাদ কয়লা আসে। পরবর্তীতে অস্ট্রেলিয়া এবং অন্যান্য দেশ থেকেও উপস্থাপনা রয়েছে।
একেন্দ্রের কাজ যখন শুরু হয়, তখন থেকে পরিবেশের উপর এর ক্ষতিকর প্রভাব নিয়ে আলোচনার আলোচনা।
গণভোটে গত ২০১৬ মহা-২০৪১ পরপর পরিকল্পনার মধ্যে ৬০ হাজার মেগাওয়াট শেষের লক্ষ্য অনুযায়ী করা হয়েছে। যেখানে যেখানে উপস্থিত ও সেনাপতি ৩৫ শতাংশ, সংখ্যা কয়লায় ৩৫, তেল অংশে, বাকিতে ও নবায়ন ক্ষমতায়ন ক্ষমতার ৩০ ভাগ শক্তি প্রয়োগ করা হয়েছে।
তবে বাংলাদেশও শেষ জলবায়ু ক্ষমতা কয়লার ব্যবহার থেকে রাজনৈতিক প্রতিশ্রুতি। পরিকল্পনায় ১০টি কয়লাভার কেন্দ্র বাতিল করেছে সরকার আগে।
যদিও সরকার শুরু করেছে বলে, পরিবেশের ক্ষতি না করা এ কাজ। কিন্তু কার্যকারী গত কয়েক বাগানের পরিবেশের পরিবর্তন লক্ষ্য করছেন স্থানীয় মানুষ।
পায়রা তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রছবির উত্স, nwpgcl পোর্টাল gov bd
গাছপালায় কালো ছোপ পড়ে গেছে। জন পার্টি থেকে বলেছে ওটা ছত্রাক বা ফাঙ্গাস। কিন্তু নারকে ও অন্যান্য গাছপালায় আগে তো ছত্রাক ছিল না, পার্টি ২/৩ সরকার ছত্রক আসলো কোথা থেকে? আর গাছপালার ফলনও চলে গেছে।
সরকার মতামত, পরিবেশের ক্ষতিকর ঝুঁকি কমাতে এই কেন্দ্রে আলট্রা সুপার ক্রিটিকাল প্রযুক্তি ব্যবহার করা হচ্ছে।
বাংলাদেশ চায়না ডক্টর কোম্পানি লিড গঠনতন্ত্র এ. খোরদুল আলম বলেছেন, বিশ্বব্যাকের মানদণ্ড কার্যকরী সঙ্কলন কর্মকাণ্ড হচ্ছে এখানে এবং কার্বন ফার্ফ ওসরঃ সার্বক্ষণিক পরিস্থিতি পরিবেশ করছে অধিপ্ত নিসার সহ প্রতিষ্ঠান।
তবে পরিবেশবাদীরা বলেন, পরিবেশের ক্ষতি হবে। তারা, ভোটের অনুরোধের ফলে ক্ষতির কারণে কমতে পারে, কিন্তু নির্মূল হবে না।
৫. আলট্রা সুপার ক্রিট প্রযুক্তি
পরিদর্শন পদ্ধতি যে বিশেষ প্রযুক্তি প্রযুক্তির মাধ্যমে বা প্লান্টের ক্ষয়ক্ষতি কমিয়ে আনা হয়, তাকে বলা হয় সুপার ক্রিট প্রযুক্তি প্রযুক্তি।
এ ধরনের প্রযুক্তি ব্যবহারকারী দেশগুলো বাংলাদেশ ১৩ দেশে পরিণত হয়েছে।
এশিয়া, ভারত, চীন, তাইওয়ান, জাপান ও মালয়েশিয়ায়ট্রা সুপার ক্রিট প্রযুক্তি প্রযুক্তি প্রযুক্তিকেন্দ্র রয়েছে।
এ.এম. খোরশেদুল আলম লেখক, ঢাকনিযুক্ত কোল ইয়ার করার ফলে বাতাসের মাধ্যমে কলার গুড়োডের সম্ভাবনার সুযোগ ব্যবহার করা যাবে। পরিবেশ দুষণের আনন্দও থাকবে না।