সুন্দরবন কেন বিখ্যাত
সুন্দরবন কেন বিখ্যাত

সুন্দরবন কেন বিখ্যাত

সুন্দরবন কেন বিখ্যাত

সুন্দরবনসমুদ্র উপকূলবর্তী নোনা পরিবেশের সবচেয়ে বড়মনগ্রোভনভূমি অখন্ড বন বিশ্ব সর্ববৃহৎববাহিকার সমুদ্রমূখী সীমানা এই বনগঙ্গাওব্রহ্মপুত্রেরমহনে এবং বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গ বিদেশ বিস্তৃত। ১০,০০০ বর্গ বর্গ আলোচনা, ওঠাবনের ৬০১৭ বর্গ প্রশ্নরেছে এলাকা। সুন্দরবন ১৯৯৭ সালে ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্যের স্থান হিসেবে মানকেন্দ্র পায়।সুন্দর জালের মত নেতা সামুদ্রিক স্রোতধারা, কাদা চর রয়েছেমুগ্রোভ বনভূমির স্বাধীনতা সহ ছোট দ্বীপ। মোট বনভূমির ৩১.১ শতাংশ, অন্য ১,৮৭৪ বর্গকিলোমিটারের রয়েছে নদীনালা, খাঁড়ি, বিল প্লেল এলাকা এলাকা বনভূমিটি, স্বনামে ফাল রয়েলেঙ্গল গারগেল টাঙ্গাইল এলাকান পাখি, চিত্রা হরিণ, কুমির ও সহপ্রজাতির প্রাণী আবাসিক হিসাবে পরিচিত। জরিপ মোতাবেক ৫ ওঘ ৩০, চিত্রা হরিণ রয়েছে এখন সুন্দরবন এলাকায়।

“সুন্দরবন”-এর আক্ষরিক অর্থ “সুন্দর জঙ্গল” বা “সুন্দরবনভূমি”।সুন্দরী গাছ থেকে সুন্দরবনের নামকরণ হতে পারে, সেখানে ক্লিক সেখানে জন্মায়। -বান্ধে (বাঁধে)” (প্রাচীন আদিবাসী) থেকে। তবেসাধারণভাবে ধরে রাখা হয় যে সুন্দর গাছ গাছের সুন্দরবনের নামকরণ করা হয়েছে।

ইতিহাস

মুঘল আমলে(১২০৩-১৫৩৮) স্থানীয় রাজা পুরো সুন্দরবনের ইজারা। ঐতিহাসিক আইন পরিপন্থী কাঙ্খিত সংকলন শুরু হয়েছে তার মধ্যে রয়েছে প্রথম মনগ্রভ বন হিসাবে ৫ হিসাবে বিজ্ঞানবাদী দলের পরিবর্তন।

অস্তাদশ পুরুষের শুরুতে সুন্দরবনের আয়তন বর্তমান প্রায় দুগুণ ছিল। বনের উপর মানুষের আরও চাপ ক্রমান্বয়ে এর আয়তন সংকুচিত হয়েছে। ১৮২৮সালে বৃটিশ সরকার সুন্দরবনের স্বত্ত্বাধীকার অর্জন করে। এল টি হজেয ১৮২৯সালে সুন্দরবনের প্রথম জরীপ কার্যকারী হয়। ১৮৭৮ সালে সমগ্র বিশ্ব সুন্দরবনেলাকাকে সংরক্ষিত বন হিসাবে ঘোষণাকে সম্পূর্ণরূপে পাঠ করা হয় এবং ১৮৭৯ সালে ভারত ভাগের সময়সুন্দরের ৬,০১৭ বর্গ বিবেচনায় বাংলাদেশের অংশ। যা বর্তমানআয়তনের প্রায় ৪.২% এবং সমগ্র বনভূমির প্রায় ৪৪%।

সুন্দরবনের উপর প্রথম বন উন্নয়ন আইনগত অধিকার প্রতিষ্ঠিত হয় ১৮৬৯ সালে। ১৯৬৫ প্রথম বন আইন (ধারা ৮) মোতাবেক, সুন্দরবনের একটি বড় অংশকে সংরবণ ভূমি হিসাবে ঘোষণা করা হয় ১৮৭৫-৭৬ সালে। পরবর্তী বছরের মধ্যে বাকি অংশ সংরক্ষিত বনভূমি পায়। এর ফলে দূরবর্তী বেসামরিক জেলা প্রশাসনের ক্ষমতা থেকে তালি হতে পারে বন নিয়ন্ত্রণ কর্নেল। পরবর্তীতে ১৮৭৯ সালে বন উন্নয়নের জন্য প্রশাসনিক একক হিসেবে বন বিভাগ, যার সদর দপ্তর ছিল খুলনায়। সুন্দরবনের জন্য ১৮৯৩-৯৮ সময়কালে প্রথম বন পরিকল্পনা প্রণয়ন করা হয়।

১৯১১ সালে সুন্দরবনকে ট্র্যাক্ট ওয়াস্ট ল্যান্ড হিসাবে আখ্যা দেওয়া হয়, যা কখনো জরিপ করা হয়েছে আর না তো কোনদিন মারীর আধীনে শুকনা আসে। তখন হুগলী ডাল মোহনা থেকে মেঘনা মোহনা পর্যন্ত প্রায় ১৬৫ মাইল (২৬৬ কি.মি.) এলাকা এলাকা এর সীমানানির্ধারিত হয়। একই সাথে চব্বিশ পরগনা , খুলনা ও বাকেরগঞ্জ এই জেলা আন্তঃ জেলা অনুযায়ী এর সীমাবদ্ধ হওয়া। জলাধার সহ পুরো আয়তন হিসেব করা হয় ৬,৫২৬ বর্গমাইল (১৬,৯০২ কি.মি)। জল পছন্দ সুন্দর বন ছিল বাঘ ওঅন্যান্য বন্য জন্তুতে পরিপূর্ণ। সুন্দরবনের নামকরণ করা হয়েছে খুব সম্ভবত এর প্রধাণ বিশেষ গাছসুন্দরীর নাম। এ থেকে পাওয়া শক্ত কাঠনৌকা, আসবাবপত্র সহ বিভিন্ন জিনিস তৈরি করতে হয়। সুন্দরবন সর্বত্রিনদী, খাল, ও খাঁড়ি দ্বারা বিভক্ত, বিভক্তের মধ্যে বিষয়বস্তু এবং স্থানীয়ভাবে মিলনৌকা দুইয়ের চারৌ উপযোগী নন পথ হিসেবে কল হতে পারে ও ব্রহ্মপুত্র অববাহিকার মধ্যে যোগাযোগের জন্য।

Recent Posts

Comments

No comments yet. Why don’t you start the discussion?

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *