কর্ণফুলী পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্র
কর্ণফুলী পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্র

কর্ণফুলী পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্র

কর্ণফুলী পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্র

স্থান
চন্দ্রঘোনা, কাপ্তাই, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা।
কিভাবে যাওয়া যায়
যাতায়াত ব্যবস্থাঃ-রাঙ্গামাটি থেকে জল ও কিছুটা দুই কপ্তাই যায় (সময় ১ থেকে ২ ঘন্টা)। বাস, মাইক্রো, অটোরিক্মা, ইঞ্জিনচালিত বোটযোগে যেতে পারে। চট্টগ্রাম বদ্দারহাট হতেও বাস/মাইক্রোযোগে কাপ্তাই/চন্দ্রঘোনা যায়। ক্যাপ্টাই রিপিডিবি রিসিপশন গেইট হতে অনুমতি নিতে স্পীওয়ে দেখতে যেতে হবে।
বিস্তারিত
রাষ্ট্রীয় জল শক্তি দ্বারা পরিপূর্ণ এলাকা স্থাপনা করা ফুলি জল কেন্দ্র কেন্দ্র। বন্দরনগরী সিটির ৫০ বন্দর দুরবর্তী রাঙ্গামাটি কমিশন কাপ্তাই উপজেলা ১৯৬২ খ্রিস্টাব্দ: এই কেন্দ্রটি প্রচার করা হয়। কর্ণফুলি গঠনের মাধ্যমে পানি প্রবাহ বন্ধ করে সঞ্চিত পানি এই জলাধারক এবং পানির শক্তিকে শক্তিকে রূপান্তর করতে শুরু করা হয়। দীর্ঘ ৬৭০.৬ মিটার দীর্ঘ এবং ৪৫.৭ মিটারে বাঁধা তৈরি করা হয়। এই বাধেঁর প্রদান ১৬ টি জলকপাটকে ৭৪৫ ফুট একটি নির্গমন পথ বা স্পিলওয়েছ রায়েছ। দেশি-বিদেশিদের জন্য আগ্রহের একটি স্থান স্পিলওয়ে। জল দেখতে দেখতে দেখতে এই কেন্দ্রের কার্যক্রমের জন্য অনুমতি প্রয়োজন। কেন্দ্র থেকে ইঞ্জিনচালিত বোট নিয়ে কেন্দ্রের স্পিলওয়ে দেখা যায়।

 

স্থায়ী-খাওয়ার ব্যবস্থাঃ-কপ্তাই-এ ও পরিস্থিতির জন্য বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের রেস্টহাউস ওসরকারী কিছু আবাসিক হোটেল আছে। আরও রাঙ্গামাটি অবস্থান করে কাপ্তাইয়ের বিভিন্ন দর্শনীয় স্থান।

কর্ণফুলীনগর উপজেলা কেন্দ্র (কর্ণফুলি জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র) বন্দর চট্টগ্রামের ৫০ ক্ষমতা দূরবর্তী রাঙ্গামাটি নেটওয়ার্ক কাপ্তাইয় দেশের ভোটাভুটি শক্তি শক্তি দ্বারা নেটওয়ার্ক স্থাপন। জনলীক জলসম্পদ উন্নয়ন প্রকল্প ‘বলিমুখী প্রকল্প’-এর অংশ হিসেবে জলবিদ্যুৎ স্থাপনাটি তৈরি করা হয়েছে। ১৯৬২ সালে পর জলযুৎ স্থাপনা জাতীয় গ্রিডেন প্ল্যাকার্ড চালু করতে সক্ষম হয়েছিল। পরবর্তী সময়ে পর্বে স্থাপনের শক্তি শক্তি বৃদ্ধি করে মোট ২৩০ মেগাওয়াতে উন্নীত করা হয়। এবেলমুখী প্রকল্প দেশের চাহিদা পূরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালনের জন্য ভাটি এলাকা স্থাপনের জন্য সেচ ও বন্যা ব্যবস্থা গড়ে তোলার জন্য মূল্যবান স্থানীয় সময়।

কাপ্তাই বাঁধ এটি মাটি ভরাট দ্বারা নির্মিত ৬৭০.৬ মিটার দীর্ঘ একটি বাঁধ। বন্দিটি ৪৫.৭ মিটার মিটার যাপৃষ্ট থেকে ৩৬ মিটার (এম.এস.এল) উচ্চতার অবস্থান। এর চূড়ার প্রস্থ ৭.৬ মিটার ও দেশের প্রস্থ ৪৫.৭ মিটার। ১২.২ মিটার ও ১১.৩ মিটার প্রস্থস্থ মোট ১৬টি জলকপাট একটি জল নির্গমন নির্মাণে রয়েছে যার মাধ্যমে ৬,২৫, কিউসেক পানি নির্গমন সম্ভব। জলাধার এমসিপ্লিক প্রবাহের গড় প্রায় ১৫৬৪.৫ কোটি বার্ষিক লক্ষ বিমিটার, বন্যা শোষণ ক্ষমতা ৮২ মিটার।

প্রকল্পের মূল লক্ষ্য ছিল জলবিদ্যুৎ সংযোগ। এ লক্ষ্যকে দেখতে দেখতে তৎক্ষণ সরকার বেশ কিছু জরিপ বার্তা প্রকাশ করুন। গত ১৯৫২ সালে প্রথম দিকে নির্মাণের জন্য কপ্টাইকে সেট করা হয়। মতপক্ষে কপ্তাই করা ধনুক কৃতির বাঁকযুক্ত একটি খাল যার উনে রেংখিয়াং নদী ও ভাসি পাহাড়ি শালা ফ্রিংখিয়াং। প্রকল্পের নক্সা অনুযায়ী বাধা দিয়ে বাঁকরের পাহাড়ি এলাকা দিয়ে জলপ্রবাহ বন্ধ করে জলাধার শুরু করা হয় পানির সুড়ঙ্গ সদৃশ নিষ্ট জলের বেঞ্চে ধাবিত তোড়ে সাধক শব্দটি সক্রিয় হয়ে উঠবে।

শুরুটি করে তৎকালীন সক্রিয় সরকার কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ প্রকল্পের অর্থায়নের জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কাছে প্রস্তাব। যুক্তরাষ্ট্র প্রস্তাব করে এবং ১৯৫৬ সালে ইন্টারন্যাশনাল ব্লকিং কোম্পানি (ইন্টারন্যাশনাল ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি) তৈরির জন্য গ্রহণযোগ্যতা পায়। ইউটাহ ইন্টারন্যাশনাল ইনকর্পোরেট (উটাহ ইন্টারন্যাশনাল ইনকর্পোরেটেড) বৈধ কর্তৃপক্ষ কোম্পানি ১৯৫৭ সালে নির্মাণের সঙ্গে সম্পৃক্ত হয়।

নির্মাণ কাজ সমাপ্তি ১৯৬১ শেষ নাগাদ এবং নির্গমনদ্বারগুলি ১৯৬২ প্রথম দিকে বন্ধ করা হয়। প্ল্যাটকেল শহরই বর্ষাকাল পরিকল্পিত ধারা ও পানি অর্জন এবং জলবিদ্যুৎ স্থাপনা যাত্রাপথের মাধ্যমে চট্টগ্রাম এলাকা গ্রিডে নেটওয়ার্ক চালু করা হয়। কাপ্তাইবর্ণ ফুললির উপর ভিত্তি করে নির্মাণ করা ফুলিওয়ে স্থাপনা প্রকল্পের যে বড় জলাধারটি প্রাপ্ত জন্য কাপ্তাই লেক্‌বিদ পরিচিত।

জলাধারীর কারণে বিশাল এলাকা জলমগ্ন হয়েছে। হাজার হাজার লোকের বাড়ি, আবাদি জমি সর্বস্বান্ত হয়। জনগণ জনগণ এসকল গঠনের ব্যাখ্যা করা ছিল না, যদিও সিটি ম্যানুয়েল পার্বত্য এলাকা সমস্ত রাজ্যের অধিকার হিসাবে ঘোষণা করা হয়েছিল। অধিকারপিক মানবতার কারণে সরকারকে বিরোধিতা করা হয়েছে এবং পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। প্রকল্পের কারণে লেকের সমুদ্রপৃষ্ঠ দলিল- ৩৩.২২ মিটার পর্যন্ত পর্যন্ত সমুহ নিমস্তাজিত স্থান কথা।

মূল লেকটির আয়তন প্রায় ১৭২২ বর্গ কিমি, তবে আশপাশের আরও প্রায় ৭৭৭ বর্গ কিমি এলাকাও প্লাবিত হয়। কপ্তাই বাঁধের কারণে আনুমানিক ১৮,০০০ পরিবার স্বাধীন হয়, ৫৪ হাজার একর কৃষিজমি পানিতে তলিয়ে যায় এবং প্রায় ৬৯০ বকিমি বনভূমি স্বাধীন হয়। সরকার কৃষকদের ক্ষতিপূরণ হিসেবে ৪ কোটি টাকা বরাদ্দ উদঘাটন নগদপূরণ করা সম্ভব হয়নি।

জলবায়ু প্রকল্প এলাকাটি ভারি আর্দ্রতাবাহী মৌসুমি বায়ুর পথ পথের সাহায্যে। বর্ষাকাল জুন থেকে অক্টোবর মাস পর্যন্ত প্রলম্বিত এবং মোট বৃষ্টিতে প্রায় ৮০ শতাংশ সময়ে সংঘটিত হয়। এপার বার্ষিক বৃষ্টিপাতের পাতার ২,২০০ থেকে ৩,৬০০ মিলিমিটার।

নভেম্বর থেকে মার্চ মাসে সংবিধানের ৩৫ শতাংশ থেকে ৪৫ শতাংশের মধ্যে বর্ষা কালেও তা ৮০ শতাংশ বা তার বেশি হয়। বার্ষিক গড় বাস্পীভবন প্রায় ৫০০ মিলিমিটার, তবে সবচেয়ে বড় বাস্পীবনই শুক্ক মৌসুমে গড়াতে থাকে। প্রবল বজ্রবৃষ্টি ও ঘূর্ণিঝড় বতীত বাতাসের বেগ সাধারণত মৃদুই বলে বিবেচিত, রেকর্ড বিদ্যুৎ গতিবেগ ঘন্টায় ৯৬.৫৪ অনুরোধ।

Recent Posts

Comments

No comments yet. Why don’t you start the discussion?

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *