বাংলার দুঃখ ফারাক্কা বাঁধ
বাংলার দুঃখ ফারাক্কা বাঁধ ফারাক্কা বাধার ভোট ২ ভোট ২৪ বা ৭ ও ৩ ফুট। এটি শুধুমাত্র একটি বন্ধন নয়, এইকাঠাটি একটি অর্থনৈতিক ও রেলসেতু হিসাবে ব্যবহার করা হয়।
সদস্য মোট ১০৯টি গেট রয়েছে। ফারাক্কা সুপার তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রে পানি এই বাঁধা প্রদান করা হয়। এই বাঁধের উপর দিয়ে ৩৪নং জাতীয় রাজনৈতিক ও রেলপথ। যা উত্তরবঙ্গ ও বঙ্গ পূর্বকে কেবলমাত্র, উত্তর-স্থানের সঙ্গে বড় ভূমিকা পালন করে। এই বাঁধের মূখ্য উদ্দেশ্য ছিল পানির অভাবে বসা গাঙ্গার অনুমোদন ভাগীরথীকে গঙ্গার পানিতে পুষ্ট করে, দিন না ব্যাটা হারিয়ে ফেলা
১৯৫০ ও ৬০-এর জোটে কলকাতা বন্দ কাছে হুগলি পলির পরিস্কার করার জন্য ফারাক্কা বাঁধা করা হয়। শুষ্ক মৌসুমে (জানুয়ারি থেকে জুন) ফারাক্কা বাঁধা গঙ্গার ৪০,০০০ ঘনফুট/সে পানি হুগলি চালিত করে। তৎ তৎ স্বাধীন বাংলাদেশস্তান কন কোম্পানি প্রায় ১ বিলিয়ন স্ট্রেং গঠনে তৎকালীন সোনভিয়েন একের সহায়তায় বাঁধা তৈরি করে।
তৎকালীন বিভিন্ন সমীক্ষায় স্বপক্ষে অভিমত প্রকাশ করেন যে গাঙ্গা/পদ্মার মত শক্তিশালী বাধা দিয়ে বিঘ্নিত উজান এবং ভাটি দুই অঞ্চলে প্রাকৃতিক ভার্সাম্য ক্ষমতা নষ্ট হতে পারে। এ ধরনের নেতিবাচক অভিমত কর্পোরেশন সরকার ফারাক্কায় গাঙ্গার উপর বাঁধা নির্মাণ ও হুগলি-ভাগীরথীতে সংযোগ স্থাপনের জন্য ফিডার খাল খননের কাজ শুরু করে। পরবর্তীতে যা বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গ, বিহার রাজ্যে পরিবেশ বিপর্যয় ডেকে আনে।
১৮৫১ সাল থেকে ১৯৪৬ সাল অবধি আপনার পাঁচটি সমীক্ষা করা হয়েছে গঙ্গার পানির এক অংশ ঘুরিয়ে হুগড়ি-ভাগরথীতে প্রবাহিত করা হয়।
তৎল স্বাধীন পশ্চিমবঙ্গের তদানীন্তন চীফ অভি শ্রী কপি ভট্টাচার্য এই পরিকল্পনার বিমতিতা করে নিম্নরূপ প্রকাশ করেন:
গাঙ্গা থেকে অপসারিত ৪০ হাজার কিউসেক পানি ফিডার খাল কিম্বা হুগলি-ভাগার্থী ধারণ করতে সুবিধা না।
গাঙ্গা এবং ভাগরথীর প্রবাহ রেখার উচ্চতার তারতম্যের কারণে পানি সঞ্চালন কষ্টকর হবে। ফলে গাঙ্গা নদী তার স্বাভাবিক প্রবাহের জন্য অন্য পথ খুঁজবে।
প্রথম মুর্শিদাবাদের জন্য এবং মালদা জেলায় দেখা মিলবে জলাবদ্ধতা।
ব্রক্ষপুত্রের সীমান্ত গাঙ্গা কম গতি শক্তি শক্তি নদী। এ ধরনের পথ পথের পথে হয়-বাঁকা (মেন্ডারিং)। এক বাঁক থেকে বাঁকার দূরত্বকে বলে মিয়ন্ডার এবং একটি নির্দিষ্ট দূরত্বের মধ্যে কয়টা বাঁক রয়েছে তাকে ফ্রিকোয়েন্সি বলে। অগলি মৃতপ্রায় হুগলী-ভাগরথীর দ্বারা কৃত্রিমভাবে সম্পূর্ণ মধ্যবর্তী নিয়ন্ত্রণে পানি প্রবাহিত-ভাগরথী ও উজানে বিহার অবধি সর্বাত্মক ফ্রিকোয়েন্সির উপর বিরূপ প্রভাব। ফলে ঐ সমস্ত নদীতে জলাবদ্ধতা, নদী ভাঙ্গন এবং চরধারা তরান্বিত হবে।
ভাটি অঞ্চলের সকলে নাব্যতাভাবে বিঘ্নিত হবে।
শুষ্ক মসুমে পানি প্রবাহের কারণে জলবায়ুর পরিবর্তন দেখা যাবে।
গাঙ্গা জল জল একতরফাভাবে সরানোর কারণে শুধু পরিবেশের ক্ষতি হচ্ছে না। অনেকের ফলে কৃষি, শিল্প, বন ওও-পরিবহন ব্যবস্থা বিপর্যয় ঘটছে। এ প্রথম সংখ্যায় আসে ২৯ অক্টোবর ১৯৫১ সালে। তখন তৎ পাকিস্তান সরকার গ্রীষ্ম কাল গঙ্গা নদী নদী থেকে প্রচুর পানি পশ্চিমবঙ্গের ভাগীরথী পুনরুজ্জীবিত করার জন্য অপসারণ করার চেষ্টা করার জন্য বিকল্প দৃষ্টি করে। আপনার পরিচয় দেয় তাদের এই প্রাথমিক কর্মসূচি রয়েছে এবং এর ফলাফল সম্পর্কে ভারত উদ্দেশে কেবল আলোচনার বিষয়বস্তু।
১৯৭০ সাল পর্যন্ত ভারত-কিস্তান এই বিষয় নিয়ে বিভিন্ন প্রচার অনেক আলোচনা করে। গাঙ্গার পানি বণ্টন নিয়ে লম্বা আলাপ-আলোচনার সে সময় জন্ম হয়। কিন্তু এই আলোচনা যখন চলছিল তখন ভারত ফাক্কা বাঁধার নির্মাণের কাজ অব্যয় করতে এবং ১৯৭০ সালে এর কাজ শেষ করে।
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কে রাজনৈতিক আলোচিত বিষয় এই ফারাক্কা বাঁধ। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ স্বাধীন পরগঙ্গার পানিবন্টন নিয়ে আলোচনা শুরু হয়। ১৯৭৪ সালে আবার মে রাজনীতি তৎৎ সক্রিয় নেতা শেখ মুজিবুর রহমান এবং ইনদিরা গান্ধী ফারাক্কা পয়েন্টে গঙ্গার পানিবন্টে গণ বিবৃতি দেন। এই নির্বাচনে অংশ নেওয়া হয়, একটি দেশ স্বাধীনভাবে আগে ভারত ফারাক্কা বাঁধবে না।
বাংলাদেশ সরকার ১৯৭৫ সালে ভারতকে মাত্র ১০ অংশ পরীক্ষা করে (২১ এপ্রিল ১৯৭৫ থেকে ২১ মে ১৯৭৫) গাঙ্গার জন্য ৩১০ থেকে ৪৫০ কিউসেক পানি অপসারণ করার অনুমতি দেয়। কিন্তু আমি আরো অনেক কিছু করতে পারি। ১৯৭৬-এ শুষ্ক মৌসুম পর্যন্ত গঙ্গা নদী থেকে ১১০ কিউসেক পানি অপসারণ পশ্চিমবঙ্গের ভাগরথি-হুগলি নদীতে প্রবাহিত হয়। পানিকে অপসারণে থাকতে থাকতে, বাংলাদেশ এই ভারতকে সমর্থন করে। স্বাচ্ছন্দ্য করা এ ধরনের অন্যদের সাধারণ আলোচনায় আলোচনা করার সাথে আলোচনা করা ভারত খুব পরোয়া করে।
২৬ নবেম্বর ১৯৭৬-এ জাতীয় সংসদের সাধারণ আলোচনার মাধ্যমে এই সুরাকে একটি প্রস্তাব গ্রহণ করা হয়েছে। কয়েকবার দুই দুই দেশের পর ১৯৭৭ সালে একটি ঘোষণা করে। শুষ্ক মৌসুমে গঙ্গার পানি ভাগ করে নেবে বাংলাদেশ ও ভারত পরবর্তী প্রতিবেদন (১৯৭৮-৮২)। ১৯৮২-এর অক্টোবরে দুই দেশ ১৯৮৩ ও ১৯৮৪ সালে পানি বণ্টনের একটি প্রকাশনা করে। নভেম্বর ১৯৮ সালে আরও তিন (১৯৮-৮৮) বছরের জন্য পানি বণ্টনের খোলা হয়। এই পানিবন্টনের মধ্যে কোনোটি ঠিকমতো ভারত।