ফারাক্কা বাঁধ তৈরি করা হয়েছে কোন নদীর উপর ?
ফারাক্কা বাঁধ তৈরি করা হয়েছে কোন নদীর উপর ? ফারাক্কা বাঁধ পদ্মা নাম আপনার উপর।
রাক্কা বাঁধা একটি গুরুত্বপূর্ণ বাঁধা যা পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য গাঙ্গার উপর নির্মিত হয়েছে। এই বাঁধটি ৭৫ সালে শুরু হয়েছিল, এর প্রধান উদ্দেশ্য ছিল পানিকে হুগলির দিকে স্থানান্তরিত করে কলকাতা বন্দরে নাব্যতা বজায় রাখা এবং রাখা। বন্দী মুসলিম মহিলা থেকে প্রায় ১৬৫. অবস্থানের অবস্থান (১০.৩ মাইল)
ফারাক্কা বাঁধের ইতিহাস ও নির্মাণ
ফারাক্কা বাধার গঠনের নিয়ম ১৯৪৭ সালে ভারত-পাকিস্তান (বর্তমানে বাংলাদেশ) বিভা পর থেকে শুরু হয়। হুগলি নদীতে পলি জমে কলকাতার কারণে বন্দরে প্রবাহ চলে যাওয়া একটি বড় সমস্যা ছিল। এই সমস্যার সমাধানের জন্য পরিকল্পনাকারী গাঙ্গার কিছু পানি হুগলি নদীতে স্থানান্তর করার জন্য একটি বাঁধ নির্মাণের প্রস্তাব দেন।
১৯৬১ সালে ফারাকা নির্মাণের কাজ শুরু হয় এবং এটি শেষ হয় ১৯৭১ সালে। বন্ধটি ১৯৭৫ সালে তারিখে অপরাধ করা হয়। বন্দিটি পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের মালদা মুর্শিদাবাদ আপনার মধ্যে। এটি ২,২৪০ মিটার (৭,৩৫০ ফুট) দীর্ঘ এবং একটি ব্যারেজ এবং একটি জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র রয়েছে। বাঁধার সাথে একটি ৩৮ প্রশ্ন দীর্ঘ ফিডার ক্যানাল নির্মাণ করা হয়, যা গাঙ্গা পানি হুগলি নদীতে নিয়ে যায়।
ফারাক্কা বাঁধের উদ্দেশ্য ও কার্যক্রম
নাব্যতা রাখা: হুগলি নদীতে পলি জমায় বাধায় বন্দরে নাব্যতা পাল্টা। বন্ধের সাহায্যে গঙ্গার কিছু জল হুগলি নদীতে তুলে নেওয়া হয়, যা কলকাতা বন্দরের নাব্যতা রক্ষা করতে সাহায্য করে।
জলবিদ্যুৎ শক্তি: ফারাক্কা বাঁধে একটি জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রও রয়েছে, যা শক্তি পাওয়ার জন্য গঠন করা হয়।
সেচ ব্যবস্থা: বাঁধার মাধ্যমে পশ্চিমবঙ্গ ও বিহার রাজ্যে সেচের নিরাপদ পানি সরবরাহ করা হয়।
ফারাক্কা বাঁধের প্রভাব
ফারাক্কা বাঁধা নির্মাণের পর বিভিন্ন থেকে দেখা গেছে:
পরিবেশ: প্রকাশের প্রভাবের কারণে গাঙ্গার নিম্ন প্রবাহে পানিগত বোঝাতে বলা হয়েছে, যা পরিবেশে পরিবেশে প্রভাবতিবাচক প্রভাব পড়েছে। পদ্মা নাম প্রবাহ বিশেষ করে, বলায় নাব্যতা কম, যা কৃষি ও মৎস্য অনুমোদনের উপর বিরূপ প্রভাব ফেলেছে।
আত্ম ও কূটনৈতিক টাপোড়েন: বাঁধের পানি নিয়ে ও শান্তির মধ্যে বাধা বিরোধিতা বিরোধিতা করে। জল বণ্টন সংক্রান্ত পরিস্থিতি দুই দেশের মধ্যে সূচনাগতভাবে আলোচিত হয়েছে এবং ১৯৯৬ সালে দুই দেশের মধ্যে ফারাক্কা পাত্র বহির্ভূত হয়েছিল।
ফারাক্কা দাবি
১৯৯৬ সালে ভারত ও রাজনীতির মধ্যে ফারাক্কার নিয়ন্ত্রণ বহির্ত্তন হয় যার মাধ্যমে গঙ্গার পানির দেশের মধ্যে একটি নির্দিষ্ট স্থান নির্ধারণ করা হয়। এই বছরের ৩০ বছর কার্যকর, যা দুই দেশের স্বস্তি নিয়ে আসার জন্য।
এই অনুযায়ী, শুক্ক মৌসুমে (জানুয়ারি থেকে মে) পানি প্রবাহ করা হয়। নিজেদের শর্তানুসারে, দুই দেশকে পানির চাহিদা মেটাতে আলোচনামূলক মনোভাব প্রদর্শন করতে হবে।
রাক্কার বাধার প্রভাবের বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করতে আরও ফার্স্ট, গঠন, কার্যকারিতা, পরিবেশগত সামাজিক ও প্রভাব, এবং ভারত-বাংলাদেশের কূটনৈতিক সম্পর্কের উপর ব্যাখ্যাকে উপস্থাপন করে ব্যাখ্যা করা যেতে পারে।
বন্ধের কার্যকারিতা
১. নাব্যতা রাখা:
ফারাক্কা বাঁধার মূল লক্ষ্য ছিল হুগলি নাব্যতা রাখা। হুগলি নাগলে পানি পৌঁছানোর জন্য পৌঁছানোর পলি জমে যাওয়ার কারণে বন্দরে কার্যকারিতা অনুমতির পাস হয়েছিল। বাঁধটি নির্মাণের ফলে গাঙ্গা পানি ফিডার ক্যানালের মাধ্যমে হুগলি নদীতে প্রবাহিত হয়, যা নাব্যতা শক্তি এবং বন্দরে কার্যকারিতা পুনরুদ্ধার করে।
২. সেচ ও পানি সরবরাহ:
ফারাক্কা বাঁধের মাধ্যমে পশ্চিমবঙ্গ ও বিহারের কৃষি জমিতে সেচের পানি সরবরাহ করা হয়। সরকারী জল সরবরাহের উৎস হিসেবে কাজ করে।
৩. জলবিদ্যুৎ শক্তি:
ফারাক্কা বাঁধে একটি জলুৎ কেন্দ্র রয়েছে, যা থেকে বিরোধিতা করা হয়। এলাকাটি স্থানীয় এলাকা থেকে চাহিদা পূরণে সাহায্য করে।
পরিবেশগত ও সামাজিক প্রভাব
১. পরিবেশগত প্রভাব:
রাকা বাঁধ নির্মাণের ফলে গাঙ্গার নিম্নধারা পানি প্রবাহে চলে গেছে, বিশেষত শুষ্ক মৌসুমে। এর ফলে নির্বাচনে পদমা নাব্যতা কম, যা মৎস্য অনুমোদন ও কৃষি জমির জন্য ক্ষতিকর প্রভাব ফেলেছে। আরও, নাম দেওয়া কেন্দ্র জলাভূমি ও জলজ জীববৈচিত্র্যও পরীক্ষা করা হয়েছে।
২. সামাজিক প্রভাব:
বন্ধের কারণে পানি প্রবাহে লড়াইয়ের কিছু অংশে কৃষি ও মৎস্যজীবীরা বিপদে নিয়েন। পানি প্রতিরোধের কারণে খাদ্য নিয়ন্ত্রণ চলে গেছে, যা স্থানীয় জনগণের জীবিকা ও স্থানীয় জনগণের জীবনশীলতার ওপর প্রভাব ফেলেছে।
ভারত-বাংলাদেশের কূট নীতি সম্পর্ক
ফারাক্কা বাধা নিয়ে ভারত ও শান্তির মধ্যে ধরে রাখা কূটনৈতিক বিরোধ রয়েছে। বাংলাদেশ নির্মাণের পর বাংলাদেশ প্রকাশ করে যেটি, এর ফলে নদীতে পানি প্রবাহ কার্যকর হওয়ার কারণে দেশের খাদ্য ও নিরাপত্তা নিরাপত্তার সুযোগ।
১৯৭৭, ভারত ও বাংলাদেশ একটি পাঁচ বছরের প্রাথমিক পানি বণ্টনের জন্য প্রস্তুত করে, যা দুই দেশের পানির চাহিদা পূরণে সহায়ক ছিল। তবে এই শেষ ধাপের পর বিরোধিতা শুরু হয়। ১৯৯৬ সালে, দুই দেশ নতুন করে একটি ৩০ তারিখে ফারাক্কা প্রতিবাদ প্রকাশ করে, যা এখনও কার্যকর।
এই সামনে, শুষ্ক মৌসুমে গঙ্গার জল ভারত ও পরিস্থিতির মধ্যে ভাগ করা হয়, এবং দুই দেশই জল বণ্টন সংক্রান্ত পরিস্থিতি মনিটর করার জন্য একটি গণসংহতি গঠন করে।