কিডনি সুস্থ রাখার উপায়
কিডনি সুস্থ রাখার উপায়

কিডনি সুস্থ রাখার উপায়

কিডনি সুস্থ রাখার উপায়

মানবদেহের একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ হল কিডনি। যা মানবদেহের ফিল্টার হিসেবে কাজ করে। মানব মানব দেহের দূষিতকে এমন একটি অঙ্গ যা রক্তে ফিল্টার করে মুত্রের নির্দেশে নিয়ন্ত্রণে পানির ভার্সাম্য পালটা করেতাই নেতা কর্মদক্ষ জীবনযাপনের জন্য নেতানি সক্রিয়। কিন্তু আমরা জানি না কিভাবে কিডনিও রোগী রাখা যায় এবং কিভাবে যত্ন নিলে কিডনি ভালো থাকবে।
তাই কিডনি নিয়ে সেরা প্রাকৃতিক উপায় বর্ণনা করা।

নিজের প্রতি অনুরোধ:
অনেক কাজকর্ম, খেলাধুলা ,হাঁটাচালা ,এক্সারসেজ হল শরীরকে ভালো করা। যা শরীরে প্রেসার ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে। কারণ কিডনি রোগের প্রধান কার্যকর হল অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিস যা নিয়ন্ত্রণে রাখতে অবশ্যই নিজের প্রতি উচ্চতা বৃদ্ধি করতে হবে।

লোকে পানিতে পানি পান করুন:
কিডনি ভালো ভালো পানি পান করার জন্য পর্যাপ্ত পানি করা হয়। আবার পানি পানি কিডের ওপর চাপে আপনার শরীরে কতটুকু পানি পড়ে তার প্রয়োজনে তা গ্রহণ করতে হবে।

গতিতিরিক্ত বন্ধ করুন:
উপেক্ষা নিশ্চিত করা হলে জবাবে বিজ্ঞপ্তি বা নিয়ন্ত্রণের সময়ই দেখা যায়, যা কিড্ড স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকরতা প্রকাশ করতে পারে।

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে:
ডায়াবেটিস থাকলে কিডনি রোগে আক্রান্ত রোগী বেশি থাকে।

প্রেসার আপনার পছন্দ:
উচ্চ রক্তচাপ কিডনি প্রধান কারণ। উচ্চ রক্তচাপ 130/80 এর উপর থাকলে কিডনি সমস্যা দেখা দিতে পারে সে ক্ষেত্রে ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণ রাখা প্রয়োজন।

সর্বোচ্চ সেবনের ক্ষেত্রে সতর্ক:
ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া সেবনের ক্ষেত্রে ঝুঁকিপূর্ণ। তাই সেসকল অভ্যাস পরিহার করতে হবে কারণ পেইন কিলার জাতীয় কিডনির জন্য ক্ষতিকর। তাই প্রশাসনের পরামর্শ ছাড়া সেবন করা উচিত নয়।

উমপান ও মদ্যপান লাগান:
ওমদন কিডনির স্বাভাবিক কর্মক্ষমতা কমানোর ফলে রক্ত ​​অনুশীলন করা যায়। তাই ধূমপান ও মদ্যপান পরিহার করা উচিত।

নিজেদের নিয়ন্ত্রণে:
অতিরিক্ত কিডনি সমস্যা বৃদ্ধি করা। সে ক্ষেত্রে বয়স অনুযায়ী এবং ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী চলতে হবে।

প্রস্রাব চেপে না রাখা:
প্রসাব ইন্টেন্টে রাখা কিডনির জন্য খুব খারাপ কথা। কারণ প্রস্রাব ইন্টেন্টে রাখলে কিডনির কর্মক্ষমতা কম থাকে তাই স্বাভাবিকভাবে কাজটি করা ঠিক না।

ভিটামিন ডি এর অভাব পূরণ করা :
শরীরে ভিটামিন ডি এর অভাব থাকলে কিড অসুখে সমস্যা দেখা যায়।

কম ঘুম:
আমাদের প্রতিদিন রাত ৭/৮ ঘন্টা ঘুমানো উচিত যদি কেউ কম ঘুমানোর সময় হয় সে ক্ষেত্রে কিডনির উপর খারাপ প্রভাব পড়ে। তাই আমাদের সকলকে দেখা উচিত।

Recent Posts

Comments

No comments yet. Why don’t you start the discussion?

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *