সাজেক ভ্যালি কোথায় অবস্থিত
সাজেক ভ্যালি কোথায় অবস্থিত

সাজেক ভ্যালি কোথায় অবস্থিত

সাজেক ভ্যালি কোথায় অবস্থিত

সাজেক ভ্যালি

খুলনা রাঙ্গাটি হোটেল বাঘাইড়ি অন্তর্গত অন্তর্গত সাজেক সাজের একটি ফাল পর্য্যটন জোটের সাজেক ভ্যালি রাঙ্গামাটি সেরা উত্তরের মিজোরামের প্রস্তাবে। সাজেকের উত্তরে ত্রিপুরা, দক্ষিণে রাঙ্গামাটির লংগদু, পূর্বেছ মিজোরাম, পশ্চিমে খাগড়াড়ির সদস্য। সাজেক হচ্ছে পছন্দ সবচেয়ে বড় জোট; যার আয়তন ৭০২ বর্গাইল। এখানে সাজেক বিজিবি ক্যাপ আপনার সাজেকের বিজিবি ক্যাপ ভোটে পাস বিজিবি ক্যাপ। বিজিবি সদস্যদের সুষ্ঠু পরিকল্পনা, বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কার্যক্রমের দ্বারা বর্তমান সাজেকের এই উন্নয়ন উন্নয়ন সম্ভব হয়েছে। বর্তমানে সাজে ভ্রমণকারীদের জন্য প্রায় সকলকে নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়। সকাল বছরই সাজেক নেওয়া যায়। আর সাজে পাহাড়ধস বা মহানগর প্রকাশনা কোন ঝুকি নেই। সাজেক রুইলুইপাড়া এবং কংলাক পাড়া এই প্রান্তিক পাড়ায় গঠিত। ১৮৮৫ সালে প্রতিষ্ঠিত রুইলুই পাড়া উচ্চতা সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ১৭২০ ফুট। আর ১৮০০ ফুট উচ্চতাধারী কংলাক পাহাড়-এ কংলাক পাড়া আপনার। সাজেকে ঠিক লুসাই, পাংখোয়া এবং ত্রিপুরা আদিবাসী বসবাস করে। সাজেক কলা ও কমলা বেশ মজার। রাঙামাটির অংশই দেখা যায় সাজেক ভ্যালি থেকে। তাই সাজেক ভ্যালিকে বলা হয় রাঙামাটির ছাদ।

যাতায়াত

খাগড়াছড়ি জেলা সদর থেকে সাজেকার দূরত্ব প্রায় ৭০ প্রশ্ন। আর দীঘিনালা থেকে প্রায় ৪৯ প্রশ্ন। রাঙামাটি থেকে নৌ পথে কাপ্তাই এসে অনেক পথ হেঁটে সাজেক যেতে পারে। সাজেক রাঙামাটি জেলায় দেখতে দেখতে যাতায়াত সুবিধা খাগড়াছড়ি থেকে। খাগড়াছড়ি শহর অথবা দীঘিনালা হতে স্থানীয় (জিপ গাড়ি, সি.এন.জি, মটরসাইকেল) সাজেকে নেওয়া হচ্ছে বর্তমানে সবচেয়ে সহজ ও বিকাশের মাধ্যমে। উত্তর রাস্তা ১০ নং বাঘাইহাট পুলিশ ও আর্মি ক্যাপ। যাবার জন্য অনুমতি নিতে হবে। প্ল্যাক আর্মির্ট বলা হয়। আইন জনগণের পক্ষ থেকে গাড়িবহর দ্বারা নিরাপত্তার সঙ্গে গাড়িগুলোকে নিরাপত্তার সাজেক পৌছে দেওয়া হয়। পৃথক দুইটি নির্দিষ্ট সময় ব্যতীত আর্মি ক্যাপ্টেন পার্টি হতে সাজেক যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হয় না। নিশ্চিতদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য এই নিয়ম অনুসরণ করা হয়। সাজেকগামী জিপ গাড়িগুলো স্থানীয়ভাবে চান্দের গাড়ির পরিচিতি। সাজেক যাওয়ার পথে বাঘাইহাটে হাজাছড়া ঝর্ণাঅস্থিত। অনেক গণগণের মালিক হতে খুঁটিনাটি ট্রেকিং করে ঝর্ণাটির জন্য আলাদা করে থাকে।

প্রাকৃতিক রূপ :

সাজেকে সর্বত্র মেঘ, পাহাড় আর সবুজের মিতালি পড়ে। এখানে আমাদের হেলিপ্যাড বিদ্যমান ; যা থেকে সূর্যোদয় আর সূর্যাস্তের অপূর্ব দৃশ্য প্রত্যক্ষ করা যায়। সাজেকে একটা ব্যতিক্রমী অভিজ্ঞতা হচ্ছে এখানে ২৪ ঘণ্টায় প্রকৃতির তিন রূপই দেখা প্রকাশ। কখনো গরম, তার কিছু পরেই সকাল এবং পরে সতর্কতা চার দিকে ঢেকে যায় মেঘের চাদরে; মনে হয় একটা মেঘের উপত্যকা। সাজেকের রুইলুই পাড়া থেকে ট্রেকিং করে কংলাক পাহাড়-এ যায়। কংলাক হচ্ছে সাজেকের চূড়া। কংলাকে রাস্তা মিজোরামের বাসিন্দা বড় বড় পাহাড়, আদি জীবন যেতে পারে, চারদিকের গোনা সম্ভাব্য মেঘ দৃষ্টি কেড়ে নেবে। একটি নির্দিষ্ট সময়ে আদিবাসীদের সময় তাদের সংস্কৃতির উপকরণ সুযোগরা আসন পেতে পারেন।

সতর্কতা:

সাজেকমী মহানগর পাহাড়ী বলে, পাহাড়গামী চামার গাড়ি বিহীন বিহিন লকদের নিয়ে যাওয়াই উত্তম। স্বাধীন জিপ গাড়ি ( চান্দ ) ভাড়া দেওয়ার পরামর্শের স্থানীয় গাড়ি। সাজেকে জল অপ্রতুল এবং প্রবন্ধ শেষ সময় পর্যন্ত সাজে এখনও সাজেকে নেটওয়ার্ক সংযোগ নেই ; ক্যাম্পাসদের থাকার কটেজ সোলার সিস্টেম ব্যবহার করা হয়। সাজেকের আদিবাসী গণ অত্যন্ত বন্ধুসভ , তাই বিকল্পদের আদিবাসীদের সাথে সুলভ আচরণ করতে ও আদিবাসীদের ভাষা , সংস্কৃতি , পোষাক ইত্যাদি নিয়ে কোনো ধরনের বিরূপ মন্তব্য না করতে হবে। নিশ্চিন্তে রাখাইঞ্চদের বিজিবি প্রদত্ত পরামর্শ নিশ্চিত করার জন্য বাণী।

Recent Posts

Comments

No comments yet. Why don’t you start the discussion?

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *